মাহবুবুল আলম ফারুকী (রৌমারী, কুড়িগ্রাম):
আশ্রয়হীনদের আশ্রয় দিয়ে নিজেরাই যখন আশ্রয়হীন। নির্যাতিত হচ্ছে যুগের পর যুগ । ঠিকই বলেছিলেন হিটলার – নিজের জাতীকে কেন মেরেছিলাম তা পরবর্তী প্রজন্ম যেন বুঝতে পারে কেন তাদেরকে মেরেছিলাম! সেই ইহুদিরা আজ আমেরিকার মদদে যুদ্ধ বিরতি লঙ্গন করে ঘুমন্ত গাজাবাসির উপর নিরবিচারে বোমা বর্ষন করে যাচ্ছে।পাল্লা দিয়ে চারদিকে বেড়ে চলেছে মৃতের সংখ্যা। ইসরায়েলীদের বোমার আঘাতে মানুষগুলো যখন শুকনো পাতার মত আকাশে উড়ছে। তখন বিশ্ব বিবেকের টনক নড়েছে। মুসলিমরা যযেন একটু নড়ে চড়ে বসলো । বিশ্ব জুড়ে শুরু হয় নিন্দার ঝড়। তবে এরই মধ্যে নেতানিয়াহু আবারো বৈঠকে বসেছেন । অপর দিকে গাজা, রাফা নিশ্চিন্ন হতে চলেছে । শিশু, বৃদ্ধ, আবাল ,বনিতা আবার মাসজিদুল আকসাও রক্ষা পাচ্ছে না ইসরায়েলীয় বর্বরতা থেকে। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্বব্যাপি মজলুম গাজাবাসীদের আহুত হরতালের সমর্থনে সারা বাংলাদেশের ন্যায় কুড়িগ্রাম রৌমারীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেয়। সেই ডাকে রৌমারী বাজার মসজিদের সামনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মীরা জড়ো হতে থাকে। আসরের নামাজের পর কয়েক হাজার নেতা কর্মীর বিশাল মিছিল থানা চত্বর ঘুরে শাপলা চত্বর হয়ে ব্রম্মপুত্র ফিলিং স্টেশন প্রদক্ষিন করে পূনরায় শাপলা চত্বরে এসে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য় দেন।বক্তব্য় রাখেন সংসদীয় আসন কুড়িগ্রাম ৪ ( রৌমারী, চিলমারী, রাজিবপুর) এর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনিত প্রার্থী জনাব আলহাজ্ব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক এবং রৌমারী থানা আমীর জনাব মোঃ হায়দার আলী। তারা উভয়ই জিহাদ ও ইসরায়েলীয় পন্য বয়কটের ডাক দেন। তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে মিছিলের সমাপ্তি ঘোষনা করনে।
উল্লেখ্য়ে্ একই স্থানে বাদ জোহর আল কারীম ফাউন্ডেশন এবং আছরের নামাজের পূর্বে বি এন পি বিক্ষোভ মিছিল করেন।