রৌমারী - কুড়িগ্রাম ০৮:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
যশোরের মণিরামপুরে দুই ঘন্টার কর্মবিরতিতে সেবা বন্ধে রোগীদের ক্ষোভ! ‎ নির্বাচনী প্রচারনা স্থগিতঃ ‎মণিরামপুরে বিভিন্ন স্থানে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিশেষ দোয়া পিরোজপুর জেলা সরকারি চাকুরিজীবী কল্যাণ পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত,সভাপতি শামসুদ্দোহা- সম্পাদক সাদ্দাম চুয়াডাঙ্গার গয়েশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি ‘মাদককারবারী’ আহত: পরিবার বলছে নিহত, চলছে শোকের মাতম ‎মণিরামপুরে শিক্ষানীতি বহির্ভূত কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত প্রধান শিক্ষক মান্নান শোকজ!করছেন দৌড়ঝাঁপ রাজাপুরে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে দিনমজুর “ফজলুর” বসতঘর পুড়ে ছাই, খোলা আকাশের নিচে নিঃস্ব পরিবার!! চুয়াডাঙ্গা যৌথবাহিনীর অভিযানে তিনজন গ্রেফতার বোমা, দেশীয় অস্ত্র ও হরিণের চামড়া উদ্ধার। মণিরামপুরের দূর্বাডাঙ্গায় আট দলীয় ফাইনাল ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত গাজীপুরের সফিপুরে বাউল আবুল সরকারের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত।
সর্বশেষ সংবাদ :
যশোরের মণিরামপুরে দুই ঘন্টার কর্মবিরতিতে সেবা বন্ধে রোগীদের ক্ষোভ! ‎ নির্বাচনী প্রচারনা স্থগিতঃ ‎মণিরামপুরে বিভিন্ন স্থানে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিশেষ দোয়া পিরোজপুর জেলা সরকারি চাকুরিজীবী কল্যাণ পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত,সভাপতি শামসুদ্দোহা- সম্পাদক সাদ্দাম চুয়াডাঙ্গার গয়েশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি ‘মাদককারবারী’ আহত: পরিবার বলছে নিহত, চলছে শোকের মাতম ‎মণিরামপুরে শিক্ষানীতি বহির্ভূত কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত প্রধান শিক্ষক মান্নান শোকজ!করছেন দৌড়ঝাঁপ রাজাপুরে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে দিনমজুর “ফজলুর” বসতঘর পুড়ে ছাই, খোলা আকাশের নিচে নিঃস্ব পরিবার!! চুয়াডাঙ্গা যৌথবাহিনীর অভিযানে তিনজন গ্রেফতার বোমা, দেশীয় অস্ত্র ও হরিণের চামড়া উদ্ধার। মণিরামপুরের দূর্বাডাঙ্গায় আট দলীয় ফাইনাল ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত গাজীপুরের সফিপুরে বাউল আবুল সরকারের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত।

দেশের উন্নয়নের ইতিহাস শুধু শেখ মুজিব শহীদ জিয়া শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়ঃ উস্তাদ সুলতান নাঈম

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:১৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫
  • ০ Time View

মো ইয়াকুব আলী তালুকদার

স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর

আজ ২৪ আগস্ট রবিবার উস্তাদ সুলতান নাঈম তার একান্ত স্বাক্ষাৎকারে বলেন
বাংলাদেশের উন্নয়ন ইতিহাস আলোচনা করলে সাধারণত আমরা শুনি শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া কিংবা শেখ হাসিনার সরকারের কথা। কিন্তু আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে কি কখনো প্রশ্ন জাগে না—পাকিস্তানের ২৪ বছরের শাসনামলে পূর্ব পাকিস্তানে কোনো উন্নয়ন হয়নি কি? ইতিহাসে তাকালে দেখা যায়, সেই সময়ে অসংখ্য মৌলিক উন্নয়নকাজ হয়েছিল, যেগুলো আজও বাংলাদেশের অবকাঠামো, শিক্ষা, শিল্প ও প্রশাসনিক কাঠামোর ভিত্তি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

১৯৬২ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর ছিলেন আব্দুল মোনেম খান। এই ছয় বছর পাঁচ মাসে তিনি একাই এমন সব উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছিলেন, যা স্বাধীনতার পরবর্তী পাঁচ দশকের উন্নয়নের সাথেও তুলনা করলে বিস্মিত হতে হয়। শেরে বাংলা নগর, জাতীয় সংসদ ভবন, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, কমলাপুর রেলস্টেশন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, বিদ্যুৎ প্রকল্প, শিল্পকারখানা, আধুনিক নগর পরিকল্পনা—এসবের অনেককিছুই পাকিস্তান আমলের অবদান। ঢাকার গুলশান, বনানী, উত্তরা কিংবা চট্টগ্রামের নাসিরাবাদ মডেল টাউন, এমনকি জাতীয় গ্রিড লাইন, হাসপাতাল সম্প্রসারণ, গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনও সেই সময়ের কীর্তি।

একটি প্রশ্ন তাই স্বাভাবিকভাবেই জাগে—তারা পারলো, অথচ স্বাধীনতার পর আমরা কেন সেই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলাম না? কেন আমাদের উন্নয়ন আজও টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি, লুটপাট আর বিদেশে অর্থ পাচারের মধ্যে আটকে থাকে?

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আলোচিত সংবাদ

যশোরের মণিরামপুরে দুই ঘন্টার কর্মবিরতিতে সেবা বন্ধে রোগীদের ক্ষোভ! ‎

দেশের উন্নয়নের ইতিহাস শুধু শেখ মুজিব শহীদ জিয়া শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়ঃ উস্তাদ সুলতান নাঈম

Update Time : ০৪:১৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

মো ইয়াকুব আলী তালুকদার

স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর

আজ ২৪ আগস্ট রবিবার উস্তাদ সুলতান নাঈম তার একান্ত স্বাক্ষাৎকারে বলেন
বাংলাদেশের উন্নয়ন ইতিহাস আলোচনা করলে সাধারণত আমরা শুনি শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া কিংবা শেখ হাসিনার সরকারের কথা। কিন্তু আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে কি কখনো প্রশ্ন জাগে না—পাকিস্তানের ২৪ বছরের শাসনামলে পূর্ব পাকিস্তানে কোনো উন্নয়ন হয়নি কি? ইতিহাসে তাকালে দেখা যায়, সেই সময়ে অসংখ্য মৌলিক উন্নয়নকাজ হয়েছিল, যেগুলো আজও বাংলাদেশের অবকাঠামো, শিক্ষা, শিল্প ও প্রশাসনিক কাঠামোর ভিত্তি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

১৯৬২ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর ছিলেন আব্দুল মোনেম খান। এই ছয় বছর পাঁচ মাসে তিনি একাই এমন সব উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছিলেন, যা স্বাধীনতার পরবর্তী পাঁচ দশকের উন্নয়নের সাথেও তুলনা করলে বিস্মিত হতে হয়। শেরে বাংলা নগর, জাতীয় সংসদ ভবন, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, কমলাপুর রেলস্টেশন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, বিদ্যুৎ প্রকল্প, শিল্পকারখানা, আধুনিক নগর পরিকল্পনা—এসবের অনেককিছুই পাকিস্তান আমলের অবদান। ঢাকার গুলশান, বনানী, উত্তরা কিংবা চট্টগ্রামের নাসিরাবাদ মডেল টাউন, এমনকি জাতীয় গ্রিড লাইন, হাসপাতাল সম্প্রসারণ, গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনও সেই সময়ের কীর্তি।

একটি প্রশ্ন তাই স্বাভাবিকভাবেই জাগে—তারা পারলো, অথচ স্বাধীনতার পর আমরা কেন সেই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলাম না? কেন আমাদের উন্নয়ন আজও টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি, লুটপাট আর বিদেশে অর্থ পাচারের মধ্যে আটকে থাকে?