মাহবুবুল আলম ফারুকী(রৌমারী, কুড়িগ্রাম):– গাজায় ইসরায়েল আমেরিকার বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী ফিলিস্তিনের আহুত হরতালের সমর্থনে কুড়িগ্রাম রৌমারীতে আল কারীম ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এক বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। আজ ৭ই এপ্রিল সোমবার জোহরের নামাজের পর রৌমারী বাজার জামে মসজিদের মাঠ থেকে মিছিল শুরু হয়।হাসপাতাল রোড ঘুড়ে থানা চত্বর হয়ে শাপলা চত্বরে এসে মিছিল শেষ হয়।মিছিল শেষে নেতা কর্মীরা সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন।বক্তব্য রাখেন আল কারীম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা কালীন সভাপতি মোহাম্মদ মাইদুল ইসলাম আনছারী। প্রবীন আলেম মাওলানা মোঃ আনসার আলীর দোয়ার মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিল শেষ হয় যায়।
জানা গেছে বাদ আছর একই স্থান থেকে আরো একটি বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে।
গাজায় ইসরায়েল ও আমেরিকার বর্বরোচিত হামলার বিরুদ্ধে আয়োজিত এই মিছিলে লোকজন ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ফিলিস্তিনিদের প্রতি বিশ্বব্যাপী সমর্থন ও সংহতির একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। মিছিলের পর নেতাদের বক্তব্য এবং আলেমের দোয়া ছিল খুবই প্রেরণাদায়ক। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে?
গাজায় ইসরায়েল ও আমেরিকার হামলার বিরুদ্ধে কুড়িগ্রাম রৌমারীতে আয়োজিত মিছিলটি প্রশংসনীয়। এটি ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি ও সমর্থনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্যম ও আন্তরিকতা প্রশংসার যোগ্য। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে?
গাজায় ইসরায়েল ও আমেরিকার হামলার বিরুদ্ধে আয়োজিত এই মিছিলটি সত্যিই প্রশংসনীয়। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ও সংহতি দেখানো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্যম ও আন্তরিকতা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। নেতাদের বক্তব্য এবং আলেমের দোয়া প্রেরণাদায়ক ছিল। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে? আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। কিন্তু, এই আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে এবং কীভাবে এর প্রভাব বাড়ানো যেতে পারে?
গাজায় ইসরায়েল ও আমেরিকার হামলার বিরুদ্ধে আয়োজিত এই মিছিলটি সত্যিই প্রশংসনীয়। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ও সংহতি দেখানো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্যম ও আন্তরিকতা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। নেতাদের বক্তব্য এবং আলেমের দোয়া প্রেরণাদায়ক ছিল। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে? আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। কিন্তু, এই আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে এবং কীভাবে এর প্রভাব বাড়ানো যেতে পারে?
গাজায় ইসরায়েল ও আমেরিকার হামলার বিরুদ্ধে আয়োজিত এই মিছিলটি সত্যিই প্রশংসনীয়। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ও সংহতি দেখানো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্যম ও আন্তরিকতা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। নেতাদের বক্তব্য এবং আলেমের দোয়া প্রেরণাদায়ক ছিল। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে? আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। কিন্তু, এই আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে এবং কীভাবে এর প্রভাব বাড়ানো যেতে পারে?
গাজায় ইসরায়েল ও আমেরিকার হামলার বিরুদ্ধে আয়োজিত এই মিছিলটি সত্যিই প্রশংসনীয়। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ও সংহতি দেখানো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্যম ও আন্তরিকতা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। নেতাদের বক্তব্য এবং আলেমের দোয়া প্রেরণাদায়ক ছিল। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে? আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। কিন্তু, এই আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে এবং কীভাবে এর প্রভাব বাড়ানো যেতে পারে?
মিছিলটি সত্যিই প্রশংসার যোগ্য, ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ও সংহতি দেখানো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্যম ও আন্তরিকতা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। নেতাদের বক্তব্য এবং আলেমের দোয়া প্রেরণাদায়ক ছিল। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে? আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। কিন্তু, এই আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে এবং কীভাবে এর প্রভাব বাড়ানো যেতে পারে? আপনি কি মনে করেন যে এই ধরনের আন্দোলন ফিলিস্তিনিদের জন্য প্রকৃত পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে?
গাজায় ইসরায়েল ও আমেরিকার হামলার বিরুদ্ধে আয়োজিত এই মিছিলটি সত্যিই প্রশংসনীয়। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ও সংহতি দেখানো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের উদ্যম ও আন্তরিকতা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। নেতাদের বক্তব্য এবং আলেমের দোয়া প্রেরণাদায়ক ছিল। তবে, এই ধরনের আন্দোলন কতটা কার্যকর হবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে? আমি মনে করি, এই ধরনের আন্দোলন বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। কিন্তু, এই আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে এবং কীভাবে এর প্রভাব বাড়ানো যেতে পারে?